
ফার্দিনান্দ দ্য সাস্যুরের ভাষাতত্ত্ব (Linguistic theory of Ferdinand de Saussure)
Ferdinand
de Saussure (1857-1913)
Linguistic theory of Ferdinand de Saussure
1. 1.মানব ঘটনায় ভাষার স্থান (language is a social institution)- Saussure ভাষাকে মানব জগতের সবচেয়ে বড় ঘটনা (human phenomena) রূপে বর্ণনা করেছেন। আজকের দিনে ভাষা একটি সামাজিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। ভাষার সংজ্ঞায় তিনি আরও বলেছেন- "language is a system of signs Express ideas and is therefore camparasle to a system of writing, the alphabet of deaf-mutes, symbolic rites, polite formula, military signals."
2. 2. Semiology (চিহ্নতত্ত্ব/সংকেতবাদ)-Semiology শব্দটির উৎপত্তি গ্রিক শব্দ semeion থেকে। যার অর্থ হল প্রতীকচিহ্ণ। ভাষার semiology তিনটি বিষয়াধারিত- sign, signifier & signified.
3. Langue and Parole- langue(লা) বলতে কোন ভাষার প্রণালী বা পদ্ধতিকে (ব্যাকরণ, শব্দভাণ্ডার ও পদবিন্যাস) বোঝায়। অন্যথায় ব্যক্তির উচ্চারণের নিজস্ব ভাব বা ভঙ্গিমাকে Parole বলা হয়। langue হল সার্বজনীন ভাষা এবং এটি সামগ্রিক পদ্ধতি। অপরপক্ষে Parole হল দৈনন্দিন কথাবার্তা এবং এটি প্রধানত ব্যক্তিকেন্দ্রিক।
1. 4. Syntagmatic & paradigmatic (ভাষার সম্পর্ক অনুসন্ধানের প্রণালী)- Syntagmatic analysis এর প্রধান কাজ হল কোনো বিশেষ শব্দ কিভাবে কোন বাক্যে প্রয়োগ করা হয়ে থাকে তা বুঝতে চেষ্টা করা, অপরপক্ষে paradigmatic analysis হল ভাষাগত সমষ্টির উপাদান গুলির (ধ্বনি, শব্দ, বাক্য) মধ্যে সম্পর্ক অর্থাৎ শব্দভাণ্ডার অনুসন্ধান করা, যার মধ্য দিয়ে বোঝায় কোন্ শব্দটি প্রয়োগ করা যেত কিন্তু ব্যবহার করা যায়নি।
1.5. Synchrony and diachrony- Synchronic approach এর মাধ্যমে ভাষা গঠনকারী উপাদানগুলির (Phonology, Syntax, Sementics) সম্পর্ক বিশ্লেষণ করা হয়। Diachrony বলতে তিনি বুঝিয়েছেন কোন ভাষার পরিবর্তিত ও পরিবর্ধিত রূপকে বিশ্লেষণ করা।
1. 6. Phoneme (মূলধ্বণি)- যেসব ন্যূনতম ধ্বণির পার্থক্যের জন্য নির্দিষ্ট কোন ভাষার দুটি শব্দের মধ্যে অর্থের পার্থক্য হয় সেগুলোকে phoneme বলে যেমন-
নকুল= ন্+অ+ক+উ+ল্+অ
বকুল= ব্+অ+ক+উ+ল্+অ
এখানে ন্ ও ব্ হল Phoneme/মূলধ্বণি।
ব্লুমফিল্ডের ভাষাতত্ত্ব সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
কোর্স -৪ এর সমস্ত ইউনিটের সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর পেতে এখানে ক্লিক করুন।
0 Comments: