Designing games and exercises for Developing Listening, Speaking, Reading and Writing skills. (শ্রবণ, কথন, পঠন ও লিখন দক্ষতার বিকাশে খেলাধুলা ও অনুশীলনের নকশা/পরিকল্পনা)
INFO Breaking
Live
wb_sunny

Breaking News

Designing games and exercises for Developing Listening, Speaking, Reading and Writing skills.   (শ্রবণ, কথন, পঠন ও লিখন দক্ষতার বিকাশে খেলাধুলা ও অনুশীলনের নকশা/পরিকল্পনা)

Designing games and exercises for Developing Listening, Speaking, Reading and Writing skills. (শ্রবণ, কথন, পঠন ও লিখন দক্ষতার বিকাশে খেলাধুলা ও অনুশীলনের নকশা/পরিকল্পনা)


Designing games and exercises for Developing Listening, Speaking, Reading and Writing skills. 

(শ্রবণ, কথন, পঠন ও লিখন দক্ষতার বিকাশে খেলাধুলা ও অনুশীলনের নকশা/পরিকল্পনা)


Conceptual literature: আধুনিক শিক্ষার লক্ষ্য কেবলমাত্র শিক্ষার্থীর জ্ঞানমূলক ও বোধমূলক বিকাশই নয় বরং শিক্ষার্থীর সর্বাঙ্গীণ বিকাশ হল শিক্ষার মূল লক্ষ্য। বর্তমান মনোবিজ্ঞানসম্মত শিক্ষাপদ্ধতিতে শ্রেণিকক্ষের ধারাবাহিক পঠন-পাঠনের পাশাপাশি সহপাঠক্রমিক কার্যাবলী (Co-Curricilar activity)-র উপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। খেলাধুলা ও তার অনুশীলনের মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীর মানসিক ও শারীরিক বিকাশ সাধিত হয়। খেলাধুলার অভ্যাস গঠনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীর শ্রবণ, কথন, পঠন ও লিখন দক্ষতার বিকাশ সম্ভব। 

    ফলাফলের কথা চিন্তা না করে যে কাজগুলি আমরা স্বাধীন এবং স্বতঃস্ফূর্তভাবে করি এবং যা আমাদের আনন্দ দেয় তা হল খেলা। খেলাধুলার মধ্যে কোনরকম বাধ্যবাধকতা বা বাহ্যিক চাপ থাকে না অথচ খেলাধুলা অজান্তেই শিক্ষার্থীর বিভিন্ন শিক্ষামূলক বিকাশে সহায়তা করে থাকে।

    খেলাধুলা ও অনুশীলনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা সুস্থ দেহের পাশাপাশি সুস্থ মনের অধিকারী হয়ে ওঠে। তাদের মধ্যে আদেশ, আনুগত্য, একাত্মবোধ, দৃঢ়তা, সহনশীলতা, শৃঙ্খলাবোধ, প্রত্যুৎপন্নমতিত্ব প্রভৃতি গুণগুলির বিকাশ ঘটে। এছাড়া নেতৃত্ব প্রদান ক্ষমতার সাথে সু-অভ্যাস, আকাঙ্খা, বিশ্বাস, আদর্শ ও জীবনমুখী দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে ওঠে। এই সমস্ত উদ্দেশ্যগুলির প্রতি নজর রেখেই বর্তমানে শিক্ষা মনস্তত্ত্বিকগণ শিশুশিক্ষায় 'Play way in Education' পদ্ধতির প্রচলন ঘটিয়েছেন। সেখানে প্রথম থেকেই শিশুদের খেলার মাধ্যমে বর্ণ চেনা, শব্দগঠন, কবিতা পাঠ ইত্যাদি শেখানো হয়। অর্থাৎ কথন, পঠন, লিখন ও শ্রবণ দক্ষতার বিকাশে খেলাধুলা ও তার অনুশীলন করাই এই সমস্ত শিক্ষার উদ্দেশ্য। 


Objectives: প্রতিটি কার্য সম্পাদনের পেছনে যেমন কোন না কোন কারণ থাকে ঠিক তেমনি এই কার্যক্রমটিরও বেশকিছু উদ্দেশ্য রয়েছে। সেগুলি হল-

  • খেলাধুলা ও অনুশীলনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের সুস্থ দেহের পাশাপাশি সুস্থ মনেরও অধিকারী করে তোলা।
  • শিক্ষার্থীর মধ্যে নেতৃত্ব দানের ক্ষমতা গড়ে তোলা।
  • শিক্ষার্থীর শব্দভাণ্ডারকে বৃদ্ধি করা। 
  • খেলার ছলে শিক্ষা গ্রহণ পদ্ধতিকে সচল রাখা।
  • শিক্ষার্থীদের উৎসাহ ও আনন্দবর্ধনে সহায়তা করা।
  • ভাষা শিক্ষার চারটি দক্ষতাকে সমানভাবে রপ্ত করতে শেখা। 
  • নিজের অজান্তেই শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন শিক্ষামূলক বিকাশে সহায়তা করা। 


Guidelines for the activity: এই প্রায়োগিক কর্ম সম্পাদনের জন্য শিক্ষক মহাশয় আমাদের 100 জন শিক্ষার্থীকে 10 জনের গ্রুপ করে নিকটবর্তী দশটি বিদ্যালয়ে পাঠিয়েছিলেন এবং প্রত্যেককে একটি নির্দিষ্ট শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের শ্রবণ, কথন, পঠন ও লিখন দক্ষতার বিকাশের জন্য বিভিন্ন খেলাধুলা ও অনুশীলনের নির্দেশ দিয়েছিলেন।

    শিক্ষক মহাশয় আমাদের প্রত্যেককে ভাষা বিকাশমূলক পাঁচটি করে খেলা অনুশীলনের পরামর্শ দিয়েছিলেন। নির্বাচিত খেলাগুলি অনুশীলনের পূর্বে খেলার নিয়ম-কানুন গুলি স্পষ্ট করে বলে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। প্রতিটি খেলা অনুশীলনের সময় সুদক্ষ বিচারক হিসেবে একজনকে তত্ত্বাবধানের পরামর্শ দিয়েছেন। প্রতিটি শিক্ষার্থী যাতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করে তার জন্য তাদের উদ্বুদ্ধ করার পরামর্শ দিয়েছেন। খেলাগুলি অনুশীলনের সময় যাতে শৃঙ্খলা বজায় রাখা যায় সেবিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন। 


Execution: উক্ত প্রায়োগিক কর্মটি সম্পাদনের জন্য সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ে গিয়ে একটি নির্দিষ্ট শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের শ্রবণ, কথন, পঠন ও লিখন দক্ষতা বিকাশের জন্য প্রথমে নিম্নলিখিত খেলাগুলি নির্বাচন এবং সেগুলোকে অনুশীলন করানো হল-


a) দল নির্বাচন খেলা- এই খেলার জন্য শিক্ষক/শিক্ষিকা 25 জন শিক্ষার্থী বেছে নেবেন এবং 25 টি চিরকূট বানাবেন। প্রত্যেক চিরকূটে তিনি একটি করে নাম লিখবেন। তিনি শিক্ষার্থীদের আগেই জানিয়ে দেবেন এগুলির প্রত্যেকটিতে নির্ধারিত পাঁচটি বিষয় থেকে নাম আছে। এরপর 25 জন শিক্ষার্থীকে চিরকূটগুলি দিয়ে বলবেন একই বিষয়ের উপর পাঁচজনকে খুঁজে বের করে যে দল আমার কাছে আগে আসবে সেই অনুযায়ী প্রথম, দ্বিতীয় দল নির্বাচিত হবে। এই খেলাটি অনুশীলনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কথন ও শ্রবণ দক্ষতার বিকাশ ঘটে। 


b) শব্দসন্ধান খেলা- এই খেলার জন্য প্রথমে একটি শব্দছকের বোর্ড বানাতে হবে। সেখানে বিভিন্ন শব্দ লেখা থাকবে। তবে শব্দের অক্ষরগুলি এলোমেলো ভাবে সাজানো থাকবে যাতে শিক্ষার্থীরা দেখে প্রথমেই বুঝতে না পারে। এরপর তাদের শব্দগুলি সন্ধান করে খাতায় লিখতে হবে। খেলাটি শুরুর আগে শব্দছকের বোর্ড ঢাকা থাকবে। শিক্ষক মহাশয় বাঁশি বাজানো মাত্র খুলে দেওয়া হবে এবং শিক্ষার্থীরা খুঁজে খুঁজে লিখতে শুরু করবে। এই খেলাটির জন্য এক মিনিট সময় দেওয়া হবে এই এক মিনিটের মধ্যে যে যতগুলি শব্দ লিখতে পারবে তার ওপর ভিত্তি করে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় নির্বাচন করা হবে। এই খেলাটি অনুশীলনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের পঠন ও লিখন দক্ষতা বৃদ্ধি পায়। 


c) শব্দের শেষ অক্ষর দিয়ে নতুন শব্দ গঠন- এই খেলাটিতে শিক্ষার্থীরা গোল হয়ে বসবে। প্রথমে একজন শিক্ষার্থী একটি শব্দ বলবে। এরপর সেই শব্দের শেষ অক্ষর দিয়ে তার পাশের শিক্ষার্থী আরেকটি শব্দ বলবে। এক্ষেত্রে একই শব্দ কেউ দুবার বলতে পারবে না। যে শিক্ষার্থী কোনো শব্দ বলতে পারবে না তাকে খেলা ছেড়ে সরে যেতে হবে। এই খেলাটি অনুশীলনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কথন ও শ্রবণ দক্ষতা বৃদ্ধি পায়। 


d) শব্দ স্মরণ খেলা- শিক্ষার্থীরা এখানে গোল হয়ে অথবা পাশাপাশি বসবে। প্রথমে একজন শিক্ষার্থী একটি শব্দ বলবে। তারপর তার পাশের জন সেই শব্দ সহ নতুন একটি শব্দ বলবে। এরপর তার পাশের জন সেই দুটি শব্দ সহ নতুন আরেকটি শব্দ বলবে। এইভাবে খেলাটি চলতে থাকবে। কোন শিক্ষার্থী সমস্ত শব্দ স্মরণে রেখে সঠিক ভাবে সাজিয়ে বলতে না পারলে তাকে খেলা ছেড়ে চলে যেতে হবে। শিক্ষক মহাশয় খেলাটি পরিচালনার জন্য তত্ত্বাবধায়কের কাজ করবেন। এই খেলাটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীর কখন ও শ্রবণ দক্ষতার বিকাশ ঘটবে। 


e) অংক দৌড়- এই খেলাটি সাধারণত মাঠে হয়ে থাকে। প্রথমে শিক্ষার্থীদের লাইন দিয়ে দাঁড় করানো হবে। কিছুটা দূরে সারি করে প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্য একটি করে অংক দেওয়া থাকবে। বাঁশির শব্দ শোনার সাথে সাথে শিক্ষার্থীরা দৌড়ে গিয়ে অঙ্ক কষে আবার শিক্ষকের কাছে ছুটে এসে জমা দেবে। এই কাজটি যে যত কম সময়ে সঠিক সমাধান করতে পারবে সে প্রথম নির্বাচিত হবে। এই খেলাটি শিক্ষার্থীদের শ্রবণ ও লিখন দক্ষতা বিকাশের সহায়ক। 


f) স্মৃতি পরীক্ষা- এই খেলায় শিক্ষক মহাশয় বিভিন্ন ধরনের অনেকগুলি শব্দ বলবেন এবং শিক্ষার্থীরা সেগুলি মন দিয়ে শুনবে। এরপর শিক্ষক বাঁশি বাজানোর সাথে সাথে শিক্ষার্থীরা শব্দগুলি মনে করে লিখতে শুরু করবে। নির্দিষ্ট সময় শেষ হলে শিক্ষক বাঁশি বাজিয়ে থেমে যাওয়ার নির্দেশ দেবেন। যে শিক্ষার্থী সবচেয়ে বেশি শব্দ লিখতে পারবে সে প্রথম নির্বাচিত হবে। এই খেলার জন্য শিক্ষার্থীদের তীক্ষ্ণ শ্রবণ ক্ষমতা ও দ্রুত লেখার প্রয়োজন। তাই এই খেলার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শ্রবণ ও লিখন দক্ষতার বৃদ্ধি ঘটে। 


g) মিউজিক্যাল চেয়ার- এই খেলায় যতজন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করবে তার চেয়ে একটি কম চেয়ার গোল করে সাজানো থাকবে। মিউজিক বাজার সাথে সাথে শিক্ষার্থীরা চেয়ারের চারপাশে গোল হয়ে ঘুরবে এবং মিউজিক থামার সাথে সাথে তাদের চেয়ারে বসতে হবে। যে শিক্ষার্থী চেয়ার পাবে না তাকে খেলা ছেড়ে চলে যেতে হবে। এই খেলাটির জন্য তীক্ষ্ণ শ্রবণ দক্ষতার প্রয়োজন। এই খেলার মাধ্যমে শিক্ষার্থীর শ্রবণ দক্ষতার বিকাশ ঘটে।

 

h) পাসিং দ্যা বল- এই খেলাটিও মিউজিক্যাল চেয়ারের মতই। এখানেও শিক্ষার্থীরা সকলে গোল হয়ে দাঁড়াবে এবং মিউজিক বাজার সাথে সাথে পাশের জনকে বল পাস করবে। মিউজিক থামলে যার হাতে বল থাকবে তাকে খেলা ছেড়ে চলে যেতে হবে। এই খেলার সময় তীক্ষ্ণ ভাবে মিউজিকের দিকে মন দিতে হয়। তাই এই খেলাটি শিক্ষার্থীর শ্রবণ দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। 


I) অভিনেতা সন্ধান খেলা- এই খেলাটির জন্য শিক্ষার্থীরা গোল হয়ে বসবে এবং শিক্ষক তাদের মাঝখানে একটি দিকনির্দেশক যন্ত্র রেখে সেটিকে ঘোরাতে থাকবেন। যন্ত্রটির অভিমুখ যার দিকে থামবে তাকে কোন অভিনয়, গান বা কবিতার মধ্যে যে কোন একটি করে দেখাতে হয়। একজন শিক্ষার্থী যখন পারফর্ম করে বাকি শিক্ষার্থীরা তা মন দিয়ে দেখে এবং শোনে। এই খেলায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শ্রবণ ও কথন দক্ষতার বিকাশ ঘটে। 


j) গো অ্যাজ ইউ লাইক- এটি একটি মনোরঞ্জনমূলক প্রতিযোগিতা। এখানে শিক্ষার্থীরা কোন একটি চরিত্রের প্রতিনিধিত্ব করতে পারে, নাটকের কোন অংশ করে দেখাতে পারে, স্বরচিত গল্প বা শিক্ষামূলক বক্তব্যের মাধ্যমে কোন অভিনয় করতে পারে। এই খেলা অনুশীলনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের অভিনয়ের পাশাপাশি ভাষা বিকাশের চারটি (শ্রবণ, কথন, পঠন ও লিখন) দক্ষতার বিকাশ ঘটে। 

Reporting: _ _ _ _ _ বিদ্যালয়ের _ _ _ _ শ্রেণীর ছাত্রছাত্রীদের উপরোক্ত খেলাগুলি অভ্যাস ও অনুশীলনের মাধ্যমে লক্ষ্য করা গেছে যে- 

১) অধিকাংশ শিক্ষার্থীই অত্যন্ত আগ্রহ ও উৎসাহ পূর্বক খেলাগুলিতে অংশগ্রহণ করেছে। 

২) বেশিরভাগ ছাত্রছাত্রীর খেলাগুলিতে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে ভাষা বিকাশের দক্ষতা বৃদ্ধি লক্ষ্য করা গেছে। 

৩) কিছু সংখ্যক শিক্ষার্থী দক্ষতা অর্জনে পিছিয়ে রয়েছে তা চিহ্নিত করা হয়েছে।

খেলাধূলা ও তার অনুশীলনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীর শ্রবণ, কথন, পঠন ও লিখন দক্ষতার বিকাশে শিক্ষককে নিম্নলিখিত ভূমিকা পালন করতে হবে-

ক) শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের নির্দেশ ঠিকমতো শুনছে কিনা ও সঠিকভাবে অনুশীলন করছে কিনা তা শিক্ষক নজর রাখবেন।

খ) শিক্ষক নিজে যখন নির্দেশ দেবেন তখন তিনি স্পষ্ট উচ্চারণ করবেন তবেই শিক্ষার্থীর শ্রবণ ও কথন দক্ষতার বিকাশ ভালোভাবে হবে। 

গ) শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের নির্দেশগুলি নথিভুক্ত করছে কিনা সেদিকে তিনি বিশেষ গুরুত্ব দেবেন, এতে শিক্ষার্থীর লিখন দক্ষতার বিকাশ ঘটবে। 

ঘ) শিক্ষক মহাশয় খেলাগুলি শিক্ষার্থীদের নিয়মিত অনুশীলন করাবেন তাহলেই ধীরে ধীরে শিক্ষার্থীদের শ্রবণ, পঠন, কথন ও লিখন দক্ষতার বিকাশ ঘটবে। 


Conclusion: উপরিউক্ত প্রয়োগিক কার্যটির মাধ্যমে ভাষার দক্ষতা বিকাশের একটি ধারণা দেওয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে আলোচিত খেলাগুলি অভ্যাস ও অনুশীলনের দ্বারা ভাষার যে চারটি দক্ষতা রয়েছে সেগুলির বিকাশ কিভাবে ঘটবে তা দেখানো হয়েছে। এখানে আমরা দেখেছি দল নির্বাচন ও শেষ অক্ষর দিয়ে নতুন শব্দ গঠন খেলার মাধ্যমে শিক্ষার্থীর পঠন, কথন ও শ্রবণ দক্ষতার বিকাশ ঘটে। আবার শব্দ সন্ধান, অংক দৌড়, স্মৃতি পরীক্ষা, মিউজিক্যাল চেয়ার, পাসিং দ্যা বল, অভিনেতা সন্ধান, গো অ্যাজ ইউ লাইক প্রভৃতি প্রতিটি খেলাতেই কোনো না কোনো দক্ষতার বিকাশ ঘটে থাকে। সুতরাং আমরা নির্দ্বিধায় এটা বলতে পারি যে, শ্রবণ, কথন, পাঠন ও লিখন দক্ষতার বিকাশে খেলাধুলা ও অনুশীলনের অবদান অনস্বীকার্য।


কোর্স-৪ এর অপর প্রাকটিক্যামের জন্য এখানে ক্লিক করুন।

0 Comments: