
Case Study of one main streamed (Inclusive) students w.r.to- (A) Role of parent, (B) Role of teacher, (C) Role of Counsellor.
Conceptual Literature:- কেস স্টাডি হল এমন একটি পদ্ধতি যে পদ্ধতিতে ব্যক্তির অতীত আচরণ, শৈশবকালীন অভ্যাস, বংশগত বৈশিষ্ট্য, জীবন বিকাশের গতিধারা প্রভৃতি সম্পর্কে নিরপেক্ষভাবে তথ্য সংগ্রহ করা হয় এবং তার ওপর ভিত্তি করে ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব পরিমাপ করার চেষ্টা করা হয়। এই পদ্ধতিতে পরীক্ষক পরীক্ষার্থীর বিবৃতির উপর নির্ভর করে ব্যক্তিরা তাকে যেভাবে পর্যবেক্ষণ করছে তার ভিত্তিতে তথ্য সংগ্রহ করা হয়ে থাকে। ব্যক্তি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহের জন্য বিভিন্ন আদর্শায়িত ফর্ম বা তালিকা ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এই পদ্ধতি দ্বারা ব্যক্তিসত্ত্বাকে অনুশীলন করে তার একটি সামগ্রিক রূপ পাওয়া সম্ভব হয়। গভীর সমস্যার ক্ষেত্রে কেস স্টাডি ব্যবহার হয় বলে এর পরিধি সীমাবদ্ধ। ব্যক্তির আচরণের যে যে ক্ষেত্রে অনুসন্ধান এবং চিকিৎসার প্রয়োজন হয় সেই ক্ষেত্রেই কেস স্টাডির দৃষ্টি কেন্দ্রীভূত থাকে। কেস স্টাডির অন্যতম উদ্দেশ্য হল পরামর্শদাতা এখানে ব্যক্তির দুর্বলতা, ক্ষমতা ও অক্ষমতা লক্ষ্য করবেন।
কেস স্টাডির ক্ষেত্রে পিতা-মাতা, শিক্ষক এবং পরামর্শদাতার ভূমিকাও গুরুত্বপূর্ণ। অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষায় পিতা-মাতার ভূমিকা বলতে গেলে বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও সেখানে সাহায্যকারীগণের অপেক্ষা শিশু পরিবারেই অধিক সময় অতিবাহিত করে এবং পিতা মাতাই হল শিশুদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রয়োজনীয় শিক্ষক। অন্তর্ভূক্তিমূলক শিক্ষার ক্ষেত্রে শিক্ষক ছাত্রছাত্রীর বৈচিত্র্যকে মান্যতা দেওয়া, পাঠক্রম অভিযোজন ইত্যাদি ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এক ব্যক্তির অপরকে সাহায্যপ্রদানকে বলে কাউন্সেলিং। অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষায় একজন পরামর্শদাতা বা কাউন্সেলর শিক্ষার্থীর মনোযোগহীনতা জনিত সমস্যা, মনোযোগের চঞ্চলতা ইত্যাদি সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে সাহায্য করে।
Objectives:- এই প্রায়োগিক কার্যটির প্রধান উদ্দেশ্যগুলি নিম্নরূপ-
ক) শিশুর সামাজিক বিকাশ, ব্যক্তিগত ক্রিয়াকর্ম, প্রাক্ষোভিক বিকাশ, শিখন ক্ষমতা ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে পারা।
খ) এটি একটি নির্দিষ্ট কাঠামো অনুসরণ করে নিয়মবদ্ধ ভাবে তথ্য সংগ্রহ করতে সাহায্য করে।
গ) চিহ্নিত বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুটি সম্পর্কে সামগ্রিক তথ্যাবলী সংগ্রহ করা এবং তার অভিভাবক/বাবা-মা, পরিচর্যাকারী ও পরিবারের অন্যান্য সদস্যগণকে সাহায্য করতে পারা।
ঘ) বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুর সুবিধা, অসুবিধা ও চাহিদা সম্পর্কে অবগত হওয়া এবং নানা রকম অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে পারা
ঙ) কেস স্টাডি পদ্ধতিটি কোন্ কোন্ ক্ষেত্রে বেশি ফলপ্রসূ সে সম্পর্কে ধারণা লাভ করতে পারা।
Guidelines for the activity:- উক্ত প্রায়োগিক কার্যটি সম্পন্ন করার উদ্দেশ্যে শিক্ষক মহাশয় প্রথমে আমাদের বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুর ধারণাটি স্পষ্ট করলেন। তারপর আমাদের প্রত্যেককে নিকটবর্তী একজন বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুকে সনাক্ত করতে বললেন। তারপর সেই শিশুটির নিকটে গিয়ে তার পরিচয় গ্রহণ করে তার পিতামাতা/প্রতিবেশী/অভিভাবকের কাছ থেকে শিশুটির বিভিন্ন অসুবিধা ও সেই সংক্রান্ত সমস্ত তথ্যের (৩০ টি বিবৃতি) মাধ্যমে সংগ্রহ করার পর সেই বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুটিকে সাধারণ শিশুর মত স্বাভাবিক জীবনযাপন ও পড়াশুনায় সাহায্য করতে তার পিতামাতা/প্রতিবেশী/অভিভাবককে সচেতনতা অবলম্বন ও সুপরামর্শ দান করতে নির্দেশ দিলেন।
Execution:-
- সর্বপ্রথমে শিক্ষক মহাশয়ের কাছ থেকে কেস স্টাডি সম্পর্কে যথাযথ জ্ঞান লাভ করলাম এবং কেস স্টাডির ক্ষেত্রে পিতামাতা, শিক্ষক ও পরামর্শদাতার ভূমিকা সম্পর্কে অবহিত হলাম।
- এরপর আমি আমার বাড়ির পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে বসবাসরত একজন বিশেষ শিক্ষার্থীকে সনাক্ত করলাম।
- ওই বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুটির সুবিধা, অসুবিধা, দূর্বলতা সম্পর্কে সমস্তরকম তথ্য সংগ্রহ করলাম।
- শিশুটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য আমি ৩০ টি আলাদা আলাদা বিবৃতি তৈরি করলাম।
- শিশুটির দুর্বলতা সম্পর্কে সঠিক তথ্য পাওয়ার জন্য বিবৃতিসমূহ প্রদান করা হল।
- বিবৃতি থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে ওই বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুটিকে কিভাবে সমাজের মূল স্রোতে ফিরিয়ে আনা যায় তার জন্য অভিভাবকদের পরামর্শ দেওয়ার চেষ্টা করলাম।
- সমস্যাগুলি সমাধানের জন্য সর্বতোভাবে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা করার চেষ্টা করলাম।
- সবশেষে সাধারণ শিক্ষার্থী এবং বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুর মধ্যে সঙ্গতিবিধানের চেষ্টা করলাম।
অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষায় পিতা-মাতার ভূমিকা- অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষায় পিতা-মাতার ভূমিকা বলতে বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও সেখানে সাহায্যকারীগণ অপেক্ষা শিশু পরিবারের মধ্যেই বেশি সময় অতিবাহিত করে। তাই শিশুর বিকাশে অভিভাবকের ভূমিকা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুর ক্ষেত্রে অভিভাবকের ভূমিকা নিম্নে আলোচনা করা হল-
১) বিদ্যালয়ে ভর্তির সময় অভিভাবক তার সন্তানের বয়স এবং কোন প্রতিবন্ধকতা থাকলে সে সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানাবেন।
২) সন্তানের প্রতিবন্ধকতার ধরন ও মাত্রা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য বিদ্যালয়কে অবহিত করবেন।
৩) সন্তানের অগ্রগতি বা দুর্বলতা নির্ধারণ করতে পারলে তিনি বিদ্যালয়কে তা জানাবেন।
৪) সন্তানদের প্রতি সবসময় সহানুভূতিসম্পন্ন মনোভাব পোষণ করবেন।
৫) সন্তানকে তার সক্ষমতা অনুযায়ী বিভিন্ন সহপাঠক্রমিক কার্যাবলী ও খেলাধুলায় অংশগ্রহণ করতে উৎসাহিত করবেন।
অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষায় শিক্ষকের ভূমিকা- অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষা হল এমন একটি শিক্ষাব্যবস্থা যেখানে সাধারণ বিদ্যালয় পরিবেশে স্বাভাবিক শিশুদের পাশাপাশি প্রতিবন্ধী শিশুদেরও স্বাচ্ছন্দ্যমূলক শিক্ষাদানের ব্যবস্থা করা হয়। এক্ষেত্রে বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকা যে বিশেষ ভূমিকা পালন করবেন সেগুলি হল-
১) বাস্তব প্রয়োজনকে মান্যতা দিয়ে শিক্ষক সাধারণ পাঠক্রমে কিছুটা পরিবর্তন করবেন।
২) শিক্ষক বিশেষ চাহিদা পূরণের স্বার্থে শ্রেণিকক্ষে উপযোগী পরিবেশ করে তুলবেন।
৩) শিক্ষক শ্রেণিকক্ষে অন্তর্ভুক্তির জন্য সার্বজনীন শিখন নকশা অনুসরণ করবেন।
৪) শিক্ষক প্রয়োজনমতো সহযোগিতামূলক শিখন, যৌথ শিখন প্রভৃতির ব্যবস্থা করবেন।
৫) বিশেষ শিক্ষার্থীদের শিক্ষা নিরাময়ে শিক্ষক অবশ্যই অভিভাবকদের সঙ্গে সংযোগসাধন করে চলবেন।
অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষায় পরামর্শদাতার ভূমিকা- কাউন্সিলিং এমন একটি প্রক্রিয়া যার সাহায্যে দুই বা ততোধিক ব্যক্তি আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সনাক্তকরণ ও সমস্যা নিরসনে তৎপর হয়। এদের মধ্যে থাকেন ক্লায়েন্ট ও কাউন্সেলর। সমস্যার প্রাথমিক স্তরে একজন ক্লিনিক্যাল কাউন্সেলর উপযুক্ত পরামর্শের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে পারেন। অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষায় পরামর্শদাতা নিম্নলিখিত ভূমিকা পালন করবেন-
১) অন্তর্ভুক্তিমূলক বিদ্যালয়ে এক ধরনের কাউন্সিলিংয়ের প্রয়োজন হয় যাকে পুনর্বাসন কাউন্সিলিং বলে। এই পুনর্বাসন কাউন্সিলিং -এর মাধ্যমে দৃষ্টিহীন, বধির, বিকলাঙ্গ, মন্দবুদ্ধিসম্পন্ন শিশুদের কর্মক্ষম ও উপার্জনশীল করে তোলা।
২) একজন পরামর্শদাতা বিশেষ শিক্ষার্থীকে মানসিক ও শারীরিক সকল প্রকার বাধা কাটিয়ে সুষ্ঠু ও স্বাভাবিক জীবন-যাপন করার পরামর্শ দেবেন।
বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুটির পরিচয় নিম্নে প্রদত্ত হল-
বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুটির জন্য তৈরি বিবৃতিসমূহের নমুনা নিম্নে প্রদত্ত হল-
বিবৃতিসমূহ
(১) শিশুটি তার প্রাত্যহিক ক্রিয়াকর্মগুলি স্বাভাবিকভাবে করতে পারে - হ্যাঁ/না।
(২) পরিবারের সকলের সাথে তার আচরণ একই রকম হয় - হ্যাঁ/না।
(৩) সে নিজের হাতে খাওয়া দাওয়া করতে পারে- হ্যাঁ/না।
(৪) ব্ল্যাকবোর্ডের সঠিক ব্যবহার করতে পারে- হ্যাঁ/না।
(৫) শ্রেণীকক্ষের আচরণ বন্ধুত্বপূর্ণ- হ্যাঁ/না।
(৬) পড়াশোনার প্রতি তার আগ্রহ আছে- হ্যাঁ/না।
(৭) শ্রেণিকক্ষে সহশিক্ষার্থীদের সাথে তার আচরণ বন্ধুত্বপূর্ণ- হ্যাঁ/না।
(৮) শিশুটি বিদ্যালয়ে যেতে ভালোবাসে- হ্যাঁ/না।
(৯) বাবা মা ছাড়া শিশুটি পরিবারের অন্য কারোর সাথে মিশতে পছন্দ করে- হ্যাঁ/না।
(১০) বিদ্যালয়ে শিক্ষকের পাঠদান বুঝতে সক্ষম- হ্যাঁ/না।
(১১) শব্দ উচ্চারণে অসুবিধা আছে- হ্যাঁ/না।
(১২) বিদ্যালয়ে যেকোন রকমের খেলাধুলায় অংশগ্রহণ করে - হ্যাঁ/না।
(১৩) অবসর সময়ে গান শুনতে ভালোবাসে- হ্যাঁ/না।
(১৪) শিশুটি সঠিকভাবে লিখতে পারে- হ্যাঁ/না।
(১৫) শিশুটি বাংলা ভাষা পড়তে পারে- হ্যাঁ/না।
(১৬) শিশুটির বিশেষ সংখ্যা বা অক্ষর চিনতে অসুবিধা হয়- হ্যাঁ/না।
(১৭) শিশুটির প্রিয় বন্ধু বা বান্ধবী আছে- হ্যাঁ/না।
(১৮) সামাজিক কোন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে- হ্যাঁ/না।
(১৯) যেকোন প্রশ্নের উত্তর সে সঠিকভাবে প্রদান করতে পারে- হ্যাঁ/না।
(২০) তার কথা বলার ভঙ্গি স্পষ্ট- হ্যাঁ/না।
(২১) শিশুটি তার শারীরিক অঙ্গগুলি সঠিকভাবে সঞ্চালন করতে পারে- হ্যাঁ/না।
(২২) চলাফেরা বা হাঁটার সময় তার কোন বিশেষ সাহায্যের দরকার হয়- হ্যাঁ/না।
(২৩) অপরিচিত ব্যক্তির সাথে মিশতে পারে- হ্যাঁ/না।
(২৪) শিশুটির সৃজনশীল প্রতিভা আছে- হ্যাঁ/না।
(২৫) শিশুটি উদারমনস্ক প্রকৃতির- হ্যাঁ/না।
(২৬) তার মধ্যে সহযোগিতার মনোভাব দেখা যায়- হ্যাঁ/না।
(২৭) শিশুটি নিজের পোষাক নিজে পড়তে পারে- হ্যাঁ/না।
(২৮) শিশুটি শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী- হ্যাঁ/না।
(২৯) কোন মানসিক প্রতিবন্ধকতা রয়েছে- হ্যাঁ/না।
(৩০) শিশুটি জন্মগত প্রতিবন্ধী- হ্যাঁ/না।
Reporting:- বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুটির জন্য তৈরি করা বিবৃতিসমূহ থেকে প্রাপ্ত ফলাফলের ভিত্তিতে আমরা জানতে পারি যে, শিশুটি শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী এবং সে মানসিকভাবেও কিছুটা পিছিয়ে পরেছে। সে তার প্রতিদিনের কাজকর্মের জন্য পরিবারের অন্য ব্যক্তির সাহায্য নেয়। পড়াশোনার জন্য তার আগ্রহ থাকলেও অন্যান্য প্রতিবন্ধকতার জন্য সে সঠিকভাবে পড়াশোনা চালাতে পারে না। বিদ্যালয়ের অন্য সহপাঠীরা তাকে যথাযথ সাহায্য করে না তাই সে বিদ্যালয়ে যেতে একটু ভয় পায়। তবে তার মধ্যে সৃজনশীল প্রতিভার প্রকাশ দেখা গেছে।
Conclusion:- শিক্ষার অধিকার সকলেরই সমান। তাই ৬-১৪ বছরের সকল শিশুর অবৈতনিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক হওয়ার কথা বলা হয়েছে। পরিশেষে সমস্ত তথ্যের ভিত্তিতে বলতে পারা যায় যে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীকে তার পিতা-মাতার উচিৎ তাকে নিয়মিত বিদ্যালয়ে পাঠানো এবং তাকে পড়াশোনার ক্ষেত্রে উৎসাহিত করা। তাকে শারীরিক ও মানসিক সব রকম সাহায্য প্রদান করা। এছাড়া বিদ্যালয়ের শিক্ষক মহাশয় তাকে সকল প্রকার সাহায্য করার চেষ্টা করবেন এবং সকল প্রকার শিক্ষার্থীর সাথে তার সমতা বিধানের চেষ্টা করা উচিৎ। এছাড়া তার শারীরিক ও মানসিক অক্ষমতা সম্পর্কে সঠিক মতামত পেতে পরামর্শদাতার সাহায্য নেওয়া উচিৎ বলে আমি মনে করি।
0 Comments: